যদিও তুলনার ব্যাপার নেই তবু 'লাইফ ইজ বিউটিফুল' কিংবা 'বাইসাইকেল থিফ' এর মতো দীর্ঘ সময় দাগ কেটে রাখার মতো একটি উপাখ্যান 'দ্য টিন ড্রাম'। পটভূমি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ হলেও ঘটনার যাত্রা প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগ থেকেই। তিন বছর বয়সী অস্কারের 'বড়' হতে না চাওয়া তাকে থামিয়ে দিয়েছিল যে সময়, সেই সময়ের গল্প বলা হয়েছে সমস্ত সিনেমা জুড়ে। যেদিন হিটলারের নাৎসী পার্টি পোল্যাণ্ডের উপর আগ্রাসন দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সূচনা করেছিল, অস্কার ছিল তার প্রত্যক্ষদর্শীদের একজন। বিচিত্রতর সেই সব অভিজ্ঞতা কোন কোন জায়গায় দর্শককেও প্রত্যক্ষদর্শী বানিয়ে তুলেছিল এই সিনেমাটিতে। জাতি-ধর্ম-গোত্র ভেদে যে যুদ্ধ শুধু ধ্বংস আর হত্যাযজ্ঞই চালাতে পারে সেই যুদ্ধের বিভীষিকার ভেতরেও থাকে অন্য রকম কিছু ঘটনা। চলমান ছবির জানালা দিয়ে আমরা সেই অভিজ্ঞতাই অর্জন করি।
The Tin Drum (১৯৫৯) এর জন্য গুন্টার গ্রাস নোবেল পেয়েছিলেন বইটি প্রকাশের ৪০ বছর পরে(১৯৯৯)। তবে নোবেল পাবার ২০ বছর আগেই (১৯৭৯) 'দ্য টিন ড্রাম'কে নিয়ে সিনেমাটি বানাবার জন্য কান চলচ্চিত্র উৎসবের সর্বোচ্চ স্বীকৃতি Palme d'or পেয়েছিলেন জার্মান পরিচালক Volker Schlöndorff.
গুন্টার গ্রাসের নাম প্রথম শুনেছিলাম যখন তিনি ঢাকায় আসেন ১৯৮৬ সালে। পত্রিকায় ছবি ছাপা হয়েছিল। তারো অনেক পরে দ্য টিন ড্রাম বইটির অনুবাদ পড়েছিলাম। এত বছর পরে সিনেমাটি খুঁজে পাওয়া গেল ইন্টারনেটের খনিতে।
The Tin Drum (১৯৫৯) এর জন্য গুন্টার গ্রাস নোবেল পেয়েছিলেন বইটি প্রকাশের ৪০ বছর পরে(১৯৯৯)। তবে নোবেল পাবার ২০ বছর আগেই (১৯৭৯) 'দ্য টিন ড্রাম'কে নিয়ে সিনেমাটি বানাবার জন্য কান চলচ্চিত্র উৎসবের সর্বোচ্চ স্বীকৃতি Palme d'or পেয়েছিলেন জার্মান পরিচালক Volker Schlöndorff.
গুন্টার গ্রাসের নাম প্রথম শুনেছিলাম যখন তিনি ঢাকায় আসেন ১৯৮৬ সালে। পত্রিকায় ছবি ছাপা হয়েছিল। তারো অনেক পরে দ্য টিন ড্রাম বইটির অনুবাদ পড়েছিলাম। এত বছর পরে সিনেমাটি খুঁজে পাওয়া গেল ইন্টারনেটের খনিতে।
No comments:
Post a Comment