আজও বৃষ্টিমুখর দিন। ঘুম থেকে ওঠার আগেই আকাশের চেহারা গুমোট। চা খেয়ে পত্রিকায় চোখ বুলানো শেষে ঝমঝমিয়ে নামলো ধারা। বৃষ্টি অমান্য করে বাইরে বেরুবার শৈশবের আনন্দটা কমে গেলেও পুত্রের স্কুল গমনের সময় হয়ে এলে বৃষ্টিভেজার সুবর্ন সুযোগ এসে গেল। আমার চেয়ে ওর আনন্দ বেশী।
সাড়ে পাঁচের পুচকা রেইনকোট পরার উসিলা খুঁজতেছিল গত কয়েকদিন। প্রতিদিন অভিযোগ কেন স্কুলে যাবার সময় বৃষ্টি হয় না, কেন রেইনকোট পরার সুযোগ হচ্ছে না। দুজনে রেডি হয়ে বেরিয়ে গেলাম, একটা রিকশাও পেয়ে গেলাম দেড়গুন ভাড়ায়। তারপর বৃষ্টির ছাঁট মেখে রিকশায় পা ঝুলিয়ে চললাম নন্দনকাননের পথে।
আমার চশমা ঝাপসা হয়ে গেছে বৃষ্টির ফোঁটায়। শিহানের আকর্ণ হাসি, রেইনকোট থেকে ক্ষুদে হাত দুটো বের করে বৃষ্টি ধরার চেষ্টা। রিকশার প্লাস্টিক সরিয়ে ভেজা ভেজা পথের চেহারা দেখার চেষ্টা। দশ মিনিটের রিকশাভ্রমণে অসময়ের বর্ষা উপভোগ করে গেলাম মুগ্ধ হয়ে। ডিসি হিলের বিশাল কড়ই গাছগুলো সবুজ হয়ে উঠছে। বৈশাখে ছায়া দেবার জন্য প্রস্তুত। কদিন পরে এখানেই বসবে পহেলা বৈশাখের আসর।
এপ্রিল ১০, ২০১৫
সাড়ে পাঁচের পুচকা রেইনকোট পরার উসিলা খুঁজতেছিল গত কয়েকদিন। প্রতিদিন অভিযোগ কেন স্কুলে যাবার সময় বৃষ্টি হয় না, কেন রেইনকোট পরার সুযোগ হচ্ছে না। দুজনে রেডি হয়ে বেরিয়ে গেলাম, একটা রিকশাও পেয়ে গেলাম দেড়গুন ভাড়ায়। তারপর বৃষ্টির ছাঁট মেখে রিকশায় পা ঝুলিয়ে চললাম নন্দনকাননের পথে।
আমার চশমা ঝাপসা হয়ে গেছে বৃষ্টির ফোঁটায়। শিহানের আকর্ণ হাসি, রেইনকোট থেকে ক্ষুদে হাত দুটো বের করে বৃষ্টি ধরার চেষ্টা। রিকশার প্লাস্টিক সরিয়ে ভেজা ভেজা পথের চেহারা দেখার চেষ্টা। দশ মিনিটের রিকশাভ্রমণে অসময়ের বর্ষা উপভোগ করে গেলাম মুগ্ধ হয়ে। ডিসি হিলের বিশাল কড়ই গাছগুলো সবুজ হয়ে উঠছে। বৈশাখে ছায়া দেবার জন্য প্রস্তুত। কদিন পরে এখানেই বসবে পহেলা বৈশাখের আসর।
এপ্রিল ১০, ২০১৫
No comments:
Post a Comment